মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর, ২০১৬

নিরপেক্ষতা

নিরপেক্ষতা।

নিরপেক্ষতা শব্দটা কেমন যেন অবলা অবলা মনে হয়। যেন বিচার বুদ্ধিহীন বালকের নির্লিপ্ত অবাক চোখে নির্বাক চেয়ে থাকার মতো। যার মাঝে কোনো বিবেকের অস্তিত্ব নেই যে যা দ্বারা সে কিছু বিচার করবে।
আসলে আমি ভেবে পাইনা একজন সুস্থ বিবেক সম্পন্য মানুষ কিভাবে নিরপেক্ষ হয়?
নিরপেক্ষতা শব্দটা আসলে পশু সমাজের জন্য সঠিক। মানুষ যখন যুদ্ধে লিপ্ত হয় তখন পশুরা নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে সেটা উপভোগ করে নির্বাক চোখে।

বর্তমান সমাজে আমাদের নিরপেক্ষ মনোভাব দেখে শরৎচন্দ্রের সেই বিখ্যাত উক্তিটি মনে পরে " আমাদের কাপুরশতা দেখলে মনে হয় নারায়ন করতিপক্ষের ও লজ্জা বোধ হবে"

আসলে নিরপেক্ষতা বাদীরা হলো হাদীসে উল্লেখিত বান ডাকা ছাগীর মত যে যখন যেখানে সুবিধা পায় সেখানে ছুটে বেড়ায়। তারা সুবিধার জন্য নিজের ব্যক্তিত্ত পর্যন্ত বিসর্জন দেয় অবলিলায়।

নিরপেক্ষতাবাদীরা আসলে পুরুষ অ না নারী অ না তারা মনুষ্য সমাজের বাহিরে মনুষ্য সদৃশ এক অবলা পশুর জাতি। তারা লালিত পালিত হতে থাকে ক্ষমতা ধরদের ইচ্ছামতো.........।

ন্যায় ও আন্যায়ের মাঝে তারা এক ভয়ংকর বিপদ যা উভয়ের জন্যই বিপদজনক। তাই তারা মরিচের মতো সকলের জাতাকলে পিষ্ট হয় তাদের নিরলিপ্ততার ফল সরুপ। নিজের মান মর্যাদা সতীত্ব কে তারা বিক্রি করে দেয় বিজয়ী শক্তির পদতলে। তাদের নিজের অধিকার বেছে নেয়ার মতো অধিকার ও তারা পায়না।

তারা শুধুমাত্র নিজের মন্দ ভাগ্যের জন্য অন্যকে গালি দিতে পারে নিজের ভাগ্যটা একটু ঝুকি নিয়ে পরিবর্তন করতে রাজি নয়।

আরে ভাই নিরপেক্ষ বাদীরা দুনিইয়া কি পোলার হাতের মোয়া পাইছেন..............................
হয় আস্তিক হন নাইলে নাস্তিক হন মুনাফিক হইয়েন না........................
তাইলে দুনিয়াতেও জায়গা নাই খাইবেন ইস্লাম্পন্থিরগো মাইর আর গাইলাইবেন জংগী কইয়া
আর খাইবেন নাস্তিকগো মাইর খাইয়া কইবেন থাক কতা কঅনের দরকার নাইক্কা কইলে মামু আরো বড়ো বাশ দিবো , আমার মতো আমি থাকি দুনিয়া জায় জাক রসাতলে.................................

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন